লিভার আমাদের শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ, কারণ এটি
আমাদের শরীরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজের সাথে যুক্ত । এটি খাদ্য থেকে পুষ্টি
প্রক্রিয়াকরণ করে,
তাদের শক্তিতে রূপান্তরিত করে এবং গ্লুকোজকে গ্লাইকোজেন
হিসাবে সংরক্ষণ করে। লিভার ওষুধ এবং অ্যালকোহল সহ রক্ত থেকে টক্সিন এবং বর্জ্য
পদার্থকে ফিল্টার করে। এটি পিত্ত উত্পাদন করে, যা হজম এবং চর্বি
শোষণে সহায়তা করে। লিভার রক্ত জমাট বাঁধার কারণ এবং অ্যালবুমিন সহ প্রয়োজনীয়
প্রোটিন সংশ্লেষ করে। এটি ইমিউন ফ্যাক্টর তৈরি করে এবং রক্ত থেকে ব্যাকটেরিয়া
ফিল্টার করে ইমিউন সিস্টেমে ভূমিকা পালন করে।
এই ফাংশনগুলি সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । কিন্তু ফ্যাটি লিভার ডিজিজ, লিভারের সিরোসিসের মতো লিভারের গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাগুলি শুধু লিভারের সেই কাজগুলিকে ব্যাহত করে তাই নয়, লিভার ফেলিওর বা লিভার ট্রান্সপ্লান্টের মতো প্রাণহানিপূর্ণ ঝুঁকির দিকেও নিয়ে যেতে পারে । আর এইসব সমস্যাগুলিতে অ্যালোভেরা একটি এই সমস্ত সমস্যার প্রতিরোধের জন্যে একটি ঘরোয়া প্রতিকার হয়ে উঠতে পারে অথবা এইসব সমস্যার চিকিৎসায় একটি সহায়তাকারীর ভূমিকা নিতে পারে । কিন্তু তার জন্যে এইসব সমস্যাগুলিকে বোঝা, এইসব সমস্যাগুলিতে অ্যালোভেরার ভূমিকা এবং ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা গুলি সম্পর্কে জেনে রাখা দরকার । আর তাই, আমরা এই ব্লগ পোস্টে ফ্যাটি লিভার ডিজিজ কি, ফ্যাটি লিভার ডিজিজে অ্যালোভেরার ভূমিকা, লিভার সিরোসিস কি, লিভার সিরোসিসে অ্যালোভেরার ভূমিকা, ফ্যাটি লিভার এবং লিভার সিরোসিসের ক্ষেত্রে অ্যালোভেরা ব্যবহারের সতর্কতাগুলি আলোচনা করবো ।
ফ্যাটি লিভার ডিজিজ
ফ্যাটি লিভার ডিজিজ বা হেপাটিক স্টেটোসিস লিভারের একটি গুরুতর
সমস্যা । যখন লিভারের কোষে অতিরিক্ত ফ্যাট বা চর্বি জমা হয়, তখন বিভিন্ন সমস্যা
সৃষ্টি হতে থাকে, লিভারের এই অবস্থাকে ফ্যাটি লিভার ডিজিজ বলা হয় । এই সমস্যাটিকে
প্রধানত: দুটি প্রকারে শ্রেণীবদ্ধ করা যেতে পারে – (ক) অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার
ডিজিজ (AFLD), যা অত্যধিক অ্যালকোহল সেবনের কারণে সৃষ্ট, এবং (খ) নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার ডিজিজ (NAFLD), যা প্রায়শই স্থূলতা,
ইনসুলিন প্রতিরোধ, ডায়াবেটিস এবং
বিপাকীয় সিনড্রোমের সমস্যার কারণে সৃষ্ট । ফ্যাটি লিভার রোগে আক্রান্ত বেশিরভাগ ব্যক্তি
কোন লক্ষণ অনুভব করতে পারে না, তবে কেউ কেউ ক্লান্তি বা
পেটে অস্বস্তির মতো লক্ষণের কথা বলতেই পারেন । যদি চিকিৎসা না করা হয় তবে ফ্যাটি
লিভার ডিজিজ স্টেটোহেপাটাইটিস, ফাইব্রোসিস এবং
সিরোসিসের মতো আরো গুরুতর সমস্যার দিকে অগ্রসর হতে পারে । স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারদের
নিয়মিত পর্যবেক্ষণ ও চিকিৎসার পাশাপাশি জীবনযাত্রার পরিবর্তন, যেমন - ওজন হ্রাস, খাদ্যতালিকাগত পরিবর্তন, খাদ্য-পরিপূরকের সাহায্য নেওয়া এবং ব্যায়ামের দ্বারা
এর নিয়ন্ত্রণ এবং প্রতিরোধ সম্ভব ।
ফ্যাটি লিভারের সমস্যায় অ্যালোভেরার ভূমিকা
ফ্যাটি লিভার ডিজিজ,
বর্তমান দিনে ক্রমশ: সাধারণ হয়ে
উঠছে । খারাপ খাদ্যাভ্যাস,
স্থূলতা, এবং বাজে জীবনধারার ফলে এই সমস্যা দেখা দিতে
পারে ।
অ্যালোভেরার জুস কীভাবে
ফ্যাটি লিভারের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে সাহায্য করতে
পারে তা এখানে আলোচনা করা হলো -
১)
ডি-টক্সিফিকেশন : অ্যালোভেরা তার
ডিটক্সিফাইং বৈশিষ্ট্যের জন্য
সু-পরিচিত । এটি শরীর
থেকে টক্সিন বের
করে দিতে সাহায্য
করে,
যা লিভারের বোঝা এবং চাপ
কমাতে পারে এবং
লিভারের স্বাস্থ্যের উন্নতি
ঘটাতে পারে ।
২) প্রদাহ
বিরোধী বৈশিষ্ট্য
: দীর্ঘস্থায়ী
প্রদাহ ফ্যাটি লিভার
সহ লিভারের রোগের
একটি উল্লেখযোগ্য কারণ । অ্যালো ভেরাতে এমন কিছু জৈব যৌগ রয়েছে
যা প্রদাহ-বিরোধী
প্রভাবের অধিকারী । যারা
লিভারের প্রদাহ কমাতে
এবং লিভারের নিরাময়কে উন্নীত
করতে সাহায্য করতে
পারে ।
৩) অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ : অ্যালোভেরাতে
উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলি অক্সিডেটিভ
স্ট্রেসের বিরুদ্ধে লড়াই
করতে সাহায্য করে,
যা লিভারের কোষগুলির
ক্ষতি করতে পারে । এর সঙ্গে সঙ্গে ফ্রি-র্যাডিক্যালগুলিকে নিরপেক্ষ
করে অ্যালোভেরা লিভারকে
তার স্বাস্থ্য এবং
কার্যকারিতা বজায় রাখতে
সহায়তা করে ।
৪) হজমের উন্নতি : লিভারের স্বাস্থ্যের
জন্য পরিপাকতন্ত্রের সুস্থভাবে
কাজ করা
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । অ্যালোভেরার জুস হজমের উন্নতিতে সহায়তা করতে
পারে, যার ফলে
লিভারের কার্যকারিতার উন্নতি ঘটে
। যার ফল হিসাবে শরীর দক্ষতার সাথে
পুষ্টি-উপাদান গুলিকে শোষণ
করতে সক্ষম হয় । সুতরাং লিভারকে
কম কাজ করতে
হয় এবং এর কাজ করার সক্ষমতা আরো বৃদ্ধি পায় ।
৫) ওজনের নিয়ন্ত্রণ : যেহেতু
ওজনের বৃদ্ধি পাওয়া ফ্যাটি লিভার
রোগের কারণগুলির মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য কারণ,
তাই স্বাস্থ্যকর ওজন
বজায় রাখা অপরিহার্য ব্যাপার । অ্যালোভেরার
জুস উদর পরিপূর্ণতার অনুভূতি
দেয় এবং বিপাক ক্রিয়াকে
উন্নত করে ওজন
নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে
পারে ।
লিভার সিরোসিস
লিভার সিরোসিস হলো লিভারের একটি গুরুতর অবস্থা, যা লিভারের
টিস্যুর দাগ এবং তার সমস্যার কারণে তৈরী হয় এবং যা লিভারের কার্যকারিতাকে ব্যাহত
করতে পারে । এই সমস্যার ঐতিহ্যগত চিকিৎসাগুলি এর লক্ষণগুলিকে নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ
এবং অন্তর্নিহিত কারণগুলিকে মোকাবিলার ক্ষেত্রে ফোকাস করে, সুতরাং
অ্যালোভেরার মতো বিকল্প প্রাকৃতিক প্রতিকারগুলি সেই
ক্ষেত্রে তাদের বিশেষ সুবিধা প্রদান করতে পারে ।
লিভার সিরোসিসের কারণ এবং লক্ষণ
দীর্ঘদিন ধরে অ্যালকোহল সেবন, ভাইরাল হেপাটাইটিস, নন-অ্যালকোহলযুক্ত ফ্যাটি লিভার ডিজিজ এবং অটোইমিউন রোগ সহ বিভিন্ন কারণের ফলে
লিভারের সিরোসিস হতে পারে । এই অবস্থাটি সুস্থ লিভারের টিস্যুকে দাগযুক্ত টিস্যুর
থেকে লিভার প্রতিস্থাপনের দিকে নিয়ে যায়
।
লিভারের প্রয়োজনীয় কাজগুলি যেমন - ডিটক্সিফিকেশন, প্রোটিন সংশ্লেষণ এবং হজম করার ক্ষমতাকে ব্যাহত করে । এর সাধারণ লক্ষণগুলির
মধ্যে রয়েছে ক্লান্তি,
দুর্বলতা, জন্ডিস (ত্বক এবং চোখের
হলুদ হওয়া),
পা এবং পেট ফুলে যাওয়া এবং সহজে ঘা হওয়া । দুর্ভাগ্যবশত:, সিরোসিস প্রায়শ:ই অপরিলক্ষিত থেকে যায়, যদিও প্রাথমিক হস্তক্ষেপ, নিয়ন্ত্রণ এবং প্রতিরোধ এর চিকিৎসার জন্যে অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ।
লিভার সিরোসিসে অ্যালোভেরার ভূমিকা
অ্যালোভেরা একটি রসালো উদ্ভিদ যা তার বিভিন্ন ঔষধিয় গুণের
জন্য বিখ্যাত । এর জেল-জাতীয় পদার্থে থাকে প্রচুর বিভিন্ন ভিটামিন, খনিজ,
এনজাইম এবং বিভিন্ন জৈব অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, যা স্বাস্থ্যক্ষেত্রে প্রচুর উপকারী অবদান রাখে । অ্যালোভেরার বৈশিষ্ট্যগুলি কিভাবে
লিভারের স্বাস্থ্য এবং ক্ষমতাকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে তা এখানে আলোচনা
করা হলো ।
১) প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য : দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ লিভার
সিরোসিসের অগ্রগতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । অ্যালোভেরাতে
অ্যাসিম্যানানের মতো জৈব যৌগ রয়েছে যা প্রদাহ কমাতে সাহায্য করতে পারে এবং
ফলস্বরূপ লিভারের ক্ষতির অগ্রগতি কমিয়ে দেয় ।
২) অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট প্রভাব : অক্সিডেটিভ স্ট্রেস, শরীরে ফ্রি-র্যাডিকেল এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টগুলির মধ্যে ভারসাম্যহীনতা হলে
লিভারের ক্ষতিকে বাড়িয়ে তুলতে পারে। অ্যালোভেরা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে সমৃদ্ধ, যা ফ্রি-র্যাডিক্যালগুলিকে নিরপেক্ষ করতে এবং লিভারের কোষগুলিকে অক্সিডেটিভ
স্ট্রেসের ফলজনিত ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে।
৩) ডিটক্সিফিকেশন : অ্যালোভেরা তার ডিটক্সিফাইং বৈশিষ্ট্যের
জন্য পরিচিত । এটি লিভারকে টক্সিন দূর করতে সাহায্য করতে পারে । যার ফলে লিভারের সামগ্রিক কার্যকারিতার উন্নতি ঘটে । এটি লিভার সিরোসিসযুক্ত
ব্যক্তিদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী, কারণ তাদের
ক্ষেত্রে প্রায়শ:ই ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়াগুলি দারুণ প্রতিবন্ধকতা যুক্ত হয় ।
৪) কোষের পুনর্জন্মে সহায়তা : কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে
অ্যালোভেরা লিভারের কোষগুলিকে উদ্দীপিত এবং তাদের পুনর্জন্মের জন্যে সহায়তা প্রদান
করতে পারে ।
যা সিরোসিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
হতে পারে ।
৫) রক্তে শর্করার মাত্রা বজায় রাখা : রক্তে শর্করার মাত্রা
বজায় রাখা লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যাবশ্যক । অ্যালোভেরা রক্তে শর্করার
নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে সাহায্য করে । যা সিরোসিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য
উপকারী হতে পারে,
বিশেষ করে যারা ডায়াবেটিস বা ইনসুলিন প্রতিরোধের সাথেও
লড়াই করছেন।
অ্র্যালোভেরা ব্যবহারের জন্যে সতর্কতা
যদিও অ্যালোভেরা সাধারণত: বেশিরভাগ মানুষের জন্য নিরাপদ,
তবুও ফ্যাটি লিভার বা সিরোসিসের সমস্যা প্রতিরোধ এবং নিয়ন্ত্রণের জন্য অ্যালোভেরা
ব্যবহার করা লাভদায়ক হতে পারে, তবে সেক্ষেত্রে কিছু
সতর্কতা অবলম্বন করা অপরিহার্য ।
১) স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারের
সাথে পরামর্শ : অ্যালোভেরা হোক বা অন্য যেকোন নতুন
সম্পূরক বা যেকোন প্রাকৃতিক প্রতিকার শুরু করার আগে একজন স্বাস্থ্যসেবা
প্রদানকারীর সাথে পরামর্শ করে নেওয়া উচিত ।
২) সংযম : উচ্চ মাত্রায় অ্যালোভেরার ব্যবহার ডায়রিয়া বা
ক্র্যাম্পিং বা বিভিন্ন গ্যাস্ট্রো-ইনটেস্টাইনাল
অস্বস্তির কারণ হতে পারে । সুতরাং পরিমিত পরিমাণে অ্যালোভেরা ব্যবহার করা উচিত ।
৩) উচ্চ গুণমানের পণ্য : যদি অ্যালোভেরার জুস বা সম্পূরক
ব্যবহার করতে চান,
তাহলে অবশ্যই তাতে যোগ করা শর্করা বা প্রিজারভেটিভ ছাড়া
উচ্চ-মানের,
জৈব পণ্য পছন্দ করুন । বোতলের লেবেল এবং তার গুণবত্তার
সার্টিফিকেট সমূহ যাচাই করুন এবং মূল্য না দেখে পণ্যের মানকে বেছে নিন ।
৪) অ্যালার্জির জন্য মনিটর : কিছু ব্যক্তির অ্যালোভেরার ব্যবহারের
ফলে অ্যালার্জি হতে পারে । কোনো প্রতিকূল প্রতিক্রিয়া পরীক্ষা করতে একটি ছোট
পরিমাণ ডোজ দিয়ে শুরু করা উচিত ।
৫) গর্ভাবস্থা এবং স্তন্যদানকারী মাতা : গর্ভবতী বা বাচ্চাকে
বুকের দুধ খাওয়ানো মহিলাদের ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া অ্যালোভেরার পণ্য
ব্যবহার করা এড়ানো উচিত । কারণ অ্যালোভেরার
মধ্যেকার বিভিন্ন রেচক প্রভাবের জন্য তাদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া হতে পারে ।
৬) মিথস্ক্রিয়া পরীক্ষা : অ্যালোভেরা কিছু ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া
করতে পারে,
যেমন অ্যান্টিকোয়াগুলেন্টস । সুতরাং অ্যালোভেরা ব্যবহারের
আগে কোন ডাক্তার বা পেশাদার ডায়েটেশিয়ানের সাথে সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়া নিয়ে আলোচনা
করে ব্যবহার করা শুরু করা উচিত ।
অ্যালোভেরা জুস বিভিন্ন ভাবে তার লিভারের স্বাস্থ্যকে
সমর্থন করার গুণাবলীর জন্য
একটি সামগ্রিক প্রাকৃতিক
প্রতিকার হয়ে ওঠার দাবি করতেই পারে । বিশেষত: তাদের জন্যে যারা ফ্যাটি
লিভার বা লিভার সিরোসিসের মতো সমস্যায় ভুগছেন । কারণ এর
ডি-টক্সিফায়িং ক্ষমতা এবং তার অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট
বৈশিষ্ট্যগুলি লিভারের সমস্যায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করতে পারে । তবে
অ্যালোভেরার সর্বোত্তম লাভ পাওয়ার জন্যে আমাদের পরামর্শ হবে সতর্কতাগুলি অনুসরণ
করে একজন
স্বাস্থ্যসেবা পেশাদার বা পেশাদার
ডায়েটেশিয়ানের পরামর্শ নিয়ে অ্যালোভেরা ব্যবহার শুরু করুন এবং আপনার লিভার ও
নিজেকে সুস্থ রাখুন । পোস্টটি পড়ে যদি আমাদের দেওয়া তথ্যগুলি আপনার কাজে আসে এবং
আপনার ভালো লাগে তাহলে অন্যদের শেয়ার করার অনুরোধ রইলো ।
0 মন্তব্যসমূহ